স্ত্রীর দুধ পান করা জায়েজ আছে কি?
প্রশ্ন-৫০ ও স্ত্রীর দুধ পান করা জায়েজ আছে কি? অনেকের মুখে।
শোনা যায় স্ত্রীর দুধ পান করলে স্ত্রী তালাক হয়ে যায়?
' বা কেহ যদি পান করে তাহলে তার করণীয় কি?
উত্তর ঃ স্ত্রীর দুধ পান রা হারাম। শুধু তাই নয় শিশুকালে দুই বছর
পর্যন্ত দুধ পান করার পর যে কোন পুরুষ যে কোন
মহিলার দুধ পান করলে স্ত্রী তালাক হবে না তবে গুনাহ
হবে। যদি একান্ত কেহ পান করেই বসে, তাহলে তার
করণীয় হল খালেছ তওবা করা। অনুতপ্ত হওয়া ভবিষ্যতে
আর এরূপ করবে না। এর দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করতে হবে।
—ফাতাওয়া আলমগীরী ১/৩৪২; ফাতাওয়া শামী ৩/২০৯।
পর্যন্ত দুধ পান করার পর যে কোন পুরুষ যে কোন
মহিলার দুধ পান করলে স্ত্রী তালাক হবে না তবে গুনাহ
হবে। যদি একান্ত কেহ পান করেই বসে, তাহলে তার
করণীয় হল খালেছ তওবা করা। অনুতপ্ত হওয়া ভবিষ্যতে
আর এরূপ করবে না। এর দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করতে হবে।
—ফাতাওয়া আলমগীরী ১/৩৪২; ফাতাওয়া শামী ৩/২০৯।
প্রশ্ন-৫১ ও হিন্দু মেয়েকে বিবাহ করা যাবে কিনা? যদি করতে হয়।
তাহলে কিভাবে?
তাহলে কিভাবে?
হিন্দু মেয়ে অবশ্যই মুসলমান হওয়ার পর বিবাহ করতে
হবে। হিন্দু অবস্থা থাকাকালীন তাকে বিবাহ করা জায়েজ
হবে না। কুরআনে আল্লাহ বলেন, তোমরা মুশরিক
নারীদের বিবাহ করো না যে পর্যন্ত তারা ঈমান না
আনে।
| সূরা বাকারা ঃ ২২১; ফাতাওয়া আলমগীরী ১/২৮১।
হবে। হিন্দু অবস্থা থাকাকালীন তাকে বিবাহ করা জায়েজ
হবে না। কুরআনে আল্লাহ বলেন, তোমরা মুশরিক
নারীদের বিবাহ করো না যে পর্যন্ত তারা ঈমান না
আনে।
| সূরা বাকারা ঃ ২২১; ফাতাওয়া আলমগীরী ১/২৮১।
প্রশ্ন-৫২ ; প্রথম স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও দ্বিতীয় বিবাহ করা যাবে কিনা?
যদি স্ত্রী সম্মতি না হয় তবে তার অনুমতি লাগবে কিনা?
একজন পুরুষ প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ৪টি বিবাহ করতে পারে।
প্রথম স্ত্রীর নিকট অনুমতির কোন প্রয়োজন হবে না। কারণ
শরীয়তে স্বামীকে স্ত্রীর নিকট দায়বদ্ধ করেনি। তবে নিজে
শারীরিক ও আর্থিকভাবে যদি সক্ষম হয় স্বামী তাহলে
দ্বিতীয় বিবাহ করতে পারবে। সে ক্ষেত্রে লক্ষণীয় হলো সব
সীর সাথে সমতা বজায় রাখতে হবে। কোন একজনের
=কে যাওয়া যাবে না। তাহলে স্বামী গুনাহগার হবে।
চারটি বিবাহ কুরআনে বর্ণিত রয়েছে।
প্রথম স্ত্রীর নিকট অনুমতির কোন প্রয়োজন হবে না। কারণ
শরীয়তে স্বামীকে স্ত্রীর নিকট দায়বদ্ধ করেনি। তবে নিজে
শারীরিক ও আর্থিকভাবে যদি সক্ষম হয় স্বামী তাহলে
দ্বিতীয় বিবাহ করতে পারবে। সে ক্ষেত্রে লক্ষণীয় হলো সব
সীর সাথে সমতা বজায় রাখতে হবে। কোন একজনের
=কে যাওয়া যাবে না। তাহলে স্বামী গুনাহগার হবে।
চারটি বিবাহ কুরআনে বর্ণিত রয়েছে।
No comments
Thanks for your message ❤️