ইসলামিক আমল
কোন রাতে ইবাদত করলে ১০০-২৭ হাজার বছরের নেকী হয়?
উত্তর : শবে কদরের রাত্রিতে এবাদত বন্দেগী করলে ১০০ বছর
হতে ২৭ হাজার বছরের নেকী লাভ হয়। (বুখারী ও মুসলিম]
হতে ২৭ হাজার বছরের নেকী লাভ হয়। (বুখারী ও মুসলিম]
কোন কোন রােজা অতীত ও আগামী বছরের গুনাহের কাফফারা হয়?
উত্তর : ৯ জিলহজের রােজা অতীতের ১ বছর ও আগামী ১ বছরের
ওনার কাফফারা এবং আশুরার রােজা অতীত ১ বছরের গুনার কাফফারা।
এবং আরাফার রােজা ২ বছরের গুনার কাফফারা এবং ৮ জিলহজ্বের
বােজা ১ বছরের গুনার কাফফারা এবং আল্লাহর জন্য ১টি রােজা ৭
বছর জাহান্নাম দূরত্ব হয়। (বুখারী ও মুসলিম]
ওনার কাফফারা এবং আশুরার রােজা অতীত ১ বছরের গুনার কাফফারা।
এবং আরাফার রােজা ২ বছরের গুনার কাফফারা এবং ৮ জিলহজ্বের
বােজা ১ বছরের গুনার কাফফারা এবং আল্লাহর জন্য ১টি রােজা ৭
বছর জাহান্নাম দূরত্ব হয়। (বুখারী ও মুসলিম]
| মােয়াজ্জিন হলে কি লাভ হয়?
উত্তর : মুয়াজ্জিনের আজানের আওয়াজ যত বেশি বড় করবে তত
বেশি তার গুনা মাফ হবে। আর যত দূর পর্যন্ত আওয়াজ পৌঁছবে ততদূর
| পর্যন্ত সকল সৃষ্টিকুলই তার জন্য গুনা মাফের দোয়া করতে থাকে এবং
| কিয়ামতের দিন তার পক্ষের সাক্ষী দিবে। সমস্ত নামাজীদের সমপরিমাণ
| নেক তাকে দেয়া হবে। [বুখারী]
উত্তর : মুয়াজ্জিনের আজানের আওয়াজ যত বেশি বড় করবে তত
বেশি তার গুনা মাফ হবে। আর যত দূর পর্যন্ত আওয়াজ পৌঁছবে ততদূর
| পর্যন্ত সকল সৃষ্টিকুলই তার জন্য গুনা মাফের দোয়া করতে থাকে এবং
| কিয়ামতের দিন তার পক্ষের সাক্ষী দিবে। সমস্ত নামাজীদের সমপরিমাণ
| নেক তাকে দেয়া হবে। [বুখারী]
পৃথিবীর সমস্ত সৃষ্টিকুলের নেকের সমপরিমাণ লাভের আমল কি?
উত্তর : হযরত আবু বকর সিদ্দিক (র.) থেকে বর্ণিত নবী করীম
(সা.) ফরমান যে, আবু বকর, সে এমন এক ব্যক্তি, যে একাই প্রতিদিন
পৃথিবীর সমস্ত সৃষ্টিকুলের নেকীর সমপরিমাণ নেক করিয়া থাকে। হযরত
আবু বকর সিদ্দিক বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ। এটা কিভাবে? নবী করীম
(সা.) বললেন যে, সকালে বিকালে যখনই উঠে, তখনই আমার উপর
এ দরূদ পড়ে, যার নেক পৃথিবীতে সমস্ত সৃষ্টিকুলের দরূদ পড়ার
সমপরিমাণ নেকী। [দারকুতনী, ইবনে মাজাহ]
(সা.) ফরমান যে, আবু বকর, সে এমন এক ব্যক্তি, যে একাই প্রতিদিন
পৃথিবীর সমস্ত সৃষ্টিকুলের নেকীর সমপরিমাণ নেক করিয়া থাকে। হযরত
আবু বকর সিদ্দিক বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ। এটা কিভাবে? নবী করীম
(সা.) বললেন যে, সকালে বিকালে যখনই উঠে, তখনই আমার উপর
এ দরূদ পড়ে, যার নেক পৃথিবীতে সমস্ত সৃষ্টিকুলের দরূদ পড়ার
সমপরিমাণ নেকী। [দারকুতনী, ইবনে মাজাহ]
No comments
Thanks for your message ❤️